পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বলা হয় বাংলাদেশ ও ভারতের উপকূলীয় এলাকায় বিস্তৃত সুন্দরবনকে। এবার ১০ কোটি ম্যানগ্রোভ গাছ নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে হতে পারে আরও একটি বিশাল উপকূলীয় বন। মানবসৃষ্ট এই বনের মহাপরিকল্পনা ও নকশার ছবি প্রকাশ করেছে দুবাই-ভিত্তিক ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান ইউআরবি।
দীর্ঘ তিন মাস বন্ধ থাকার পর পর্যটক ও জেলেদের জন্য খুলছে সুন্দরবনের দ্বার। আগামীকাল ১ সেপ্টেম্বর থেকে উঠে যাবে সুন্দরবনে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা। ওই দিন থেকে পুনরায় পর্যটকেরা যেতে পারবেন বিশ্বের বৃহত্তম এই ম্যানগ্রোভ বনে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। ৬ হাজার ১০০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই বনের মাত্র ২০ কিলোমিটার এলাকায় যেতে পারেন পর্যটকেরা। করোনা মহামারির আগে-পরে মিলিয়ে এখানে কমেছে দেশি-বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা। পর্যটন প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, পর্যটক আকৃষ্ট করতে মহাপরিকল্পনা নিয়েছেন তাঁরা। তবে গবেষকেরা বলছেন, বনক
ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমানায় বয়ে চলা ইছামতী নদীর তীরে সুন্দরবনের আদলে গড়ে তোলা হয়েছে রূপসী ম্যানগ্রোভ পর্যটন কেন্দ্র। শীত এলে এখানে অনেক পর্যটন আসেন। সাতক্ষীরার দেবহাটায় অবস্থিত রূপসী ম্যানগ্রোভ পর্যটন কেন্দ্র আধুনিকায়ন ও দৃষ্টিনন্দন করতে এবার নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আবহাওয়া দিন দিন চরমভাবাপন্ন হচ্ছে। বাড়ছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ। একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগের আঘাতে প্রাকৃতিক প্রতিরোধ হিসেবে কাজ করা বনাঞ্চলগুলোরও ক্ষয় হচ্ছে। বাংলাদেশেই শ্বাসমূলীয় বনাঞ্চল বা ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের পরিমাণ আশঙ্কাজনকভাবে কমেছে। গত ২৭ বছরে বাংলাদেশ তার শ্বাসমূলীয় বন
এই বনে নারীরা আড্ডা দেয়, উল্লাস করে। কিছু নারী উলঙ্গ হয়ে ঝিনুক সংগ্রহ করে। এই বনে পুরুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। পুরুষ পাওয়া গেলেই জরিমানা, শাস্তি।